কসভো
বাংলাদেশি শ্রমিকরা কেন কসোভো যেতে আগ্রহী-
কসোভো ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি রাষ্ট্র। এটি আগে সার্বিয়ার একটি প্রদেশ ছিল। বহির্বিশ্বের সহায়তায় দেশটিকে ইউরোপের আদলে সাজাতে চেষ্টা করা হচ্ছে।
রাজধানী প্রিস্টিনা ঘিরেই দেশটিতে উন্নয়ন হচ্ছে। ইউরোপের গ্রীষ্মকালীন ছুটির পর সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ইউরোপের অন্য দেশগুলোতে কসোভো নাগরিকরা ভিসা ছাড়া যেতে পারবেন, সেখানে কাজ করতে পারবেন, এমন আইন পাস হওয়ার প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, আইন হলে দেশটির উঠতি যুবশক্তি কসোভো ছাড়বে ৮০ শতাংশ, যাবে উন্নত ইউরোপে।
বর্তমান সময়ে সেন্টাল ইউরোপ যাওয়ার সহজ ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছে বাংলাদেশ থেকে বৈধ পথে আসা শ্রমিকরা। সহজে
চলে যাচ্ছে অন্য যে কোনো দেশে। যার জন্য বর্তমানে কসোভোকে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া বৈধ শ্রমিকরা ট্রানজিট পয়েন্ট নামে অবহিত করেছেন ইউরোপের বলকান অঞ্চলের কসোভো নামক এ দেশকে । বাংলাদেশিরা কসোভোতে থাকেন না। বাংলাদেশ ছেড়ে আসার আগেই টার্গেট থাকে ট্রানজিট পয়েন্ট ব্যবহার করে তারা ইউরোপের অন্য দেশে চলে যাবেন।
কসোভোর শ্রম আইন অনুযায়ী, শ্রমিকদের থাকার ব্যবস্থা, দুপুরের খাবার এবং চিকিৎসা বীমা শ্রমিক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানকে করতে হয়।
বেশীর ভাগ শ্রমিকদের বেতন মাসে ৪০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা।
আমাদের পরামর্শ থাকবে, যারা এখানে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন আসার পর সুযোগ হলে এখানেই থাকুন বেতন একটু কম হলেও আধুনিক মুসলিম পরিবেশে ভালোই থাকবেন। পরবর্তীতে চাইলে আপনি অন্য দেশে যেতে পারেন। আর যদি সেনজেন হয়ে যায় বা ইউরোপের অন্য দেশগুলোতে কসোভো নাগরিকরা ভিসা ছাড়া যেতে পারবেন, এ আইন পাস হয়ে যায় তাহলেত আর কথাই নেই।
মৌলভীবাজার ট্রাভেলস দক্ষতার সহিত কসোভো ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এর কাজ করে যাচ্ছে চাইলে আমাদের ট্রাভেলস এর মাধ্যমে কসোভোর ভিসা প্রসেসিং করিয়ে নিতে পারেন।
রাজধানী প্রিস্টিনা ঘিরেই দেশটিতে উন্নয়ন হচ্ছে। ইউরোপের গ্রীষ্মকালীন ছুটির পর সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ইউরোপের অন্য দেশগুলোতে কসোভো নাগরিকরা ভিসা ছাড়া যেতে পারবেন, সেখানে কাজ করতে পারবেন, এমন আইন পাস হওয়ার প্রচুর সম্ভাবনা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, আইন হলে দেশটির উঠতি যুবশক্তি কসোভো ছাড়বে ৮০ শতাংশ, যাবে উন্নত ইউরোপে।
বর্তমান সময়ে সেন্টাল ইউরোপ যাওয়ার সহজ ট্রানজিট পয়েন্ট হিসেবে ব্যবহার করছে বাংলাদেশ থেকে বৈধ পথে আসা শ্রমিকরা। সহজে
চলে যাচ্ছে অন্য যে কোনো দেশে। যার জন্য বর্তমানে কসোভোকে বাংলাদেশ থেকে যাওয়া বৈধ শ্রমিকরা ট্রানজিট পয়েন্ট নামে অবহিত করেছেন ইউরোপের বলকান অঞ্চলের কসোভো নামক এ দেশকে । বাংলাদেশিরা কসোভোতে থাকেন না। বাংলাদেশ ছেড়ে আসার আগেই টার্গেট থাকে ট্রানজিট পয়েন্ট ব্যবহার করে তারা ইউরোপের অন্য দেশে চলে যাবেন।
কসোভোর শ্রম আইন অনুযায়ী, শ্রমিকদের থাকার ব্যবস্থা, দুপুরের খাবার এবং চিকিৎসা বীমা শ্রমিক রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানকে করতে হয়।
বেশীর ভাগ শ্রমিকদের বেতন মাসে ৪০ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা।
আমাদের পরামর্শ থাকবে, যারা এখানে যাওয়ার ইচ্ছা পোষণ করেন আসার পর সুযোগ হলে এখানেই থাকুন বেতন একটু কম হলেও আধুনিক মুসলিম পরিবেশে ভালোই থাকবেন। পরবর্তীতে চাইলে আপনি অন্য দেশে যেতে পারেন। আর যদি সেনজেন হয়ে যায় বা ইউরোপের অন্য দেশগুলোতে কসোভো নাগরিকরা ভিসা ছাড়া যেতে পারবেন, এ আইন পাস হয়ে যায় তাহলেত আর কথাই নেই।
মৌলভীবাজার ট্রাভেলস দক্ষতার সহিত কসোভো ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এর কাজ করে যাচ্ছে চাইলে আমাদের ট্রাভেলস এর মাধ্যমে কসোভোর ভিসা প্রসেসিং করিয়ে নিতে পারেন।